বাঙালি সনাতনী ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। মন্দিরে মন্দিরে দেবীর ষষ্ঠাদি কল্পারম্ভ ও বিহিত পূজা এবং সন্ধ্যায় আমন্ত্রণ ও অধিবাসের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে দুর্গোৎসব। মহাষষ্ঠীর মধ্য দিয়ে শুরু হয়ে ১৩ অক্টোবর বিজয়া দশমীতে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে পাঁচ দিনব্যাপী এই সর্ববৃহৎ উৎসব। ষষ্ঠী পূজার মধ্য দিয়ে সূচনা ঘটে পাঁচ দিনব্যাপী বাঙালি হিন্দুদের শারদীয় দুর্গা উৎসব।
জানা যায়,কালিয়াকৈর উপজেলার ৯ টি ইউনিয়ন ও ১ টি পৌরসভায় মোট ১০৯ টি পূজা মন্ডপ রয়েছে। নিরাপত্তা নিশ্চিত’তে প্রশাসনের পাশাপাশি কাজ করছে পূজা উদযাপন কমিটি। ।
ঢাক-ঢোল কাঁসা শঙ্খের আওয়াজে মুখরিত হয়ে উঠেছে বিভিন্ন পূজা মন্ডপ। সারা দেশের ন্যায় কালিয়াকৈর উপজেলায়ও শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে সরকারিভাবে প্রত্যেকটা মন্দিরে ৫০০ কেজি চাল বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া প্রত্যেকটা পূজা মন্ডপে আইন শৃঙ্খলা মোতায়েন রয়েছে।
শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন
পূজা মন্ডপ গুলোয় গিযে দেখা যায় যে আনসার ও পুলিশের কোটর তৎপরতা,পূর্ব চান্দরা রেল ক্রসিং মন্দিরে গিয়ে দেখা যায় যে পুলিশ ও আনসার সদস্যরা তাদের দেয়া দায়িত্ব পালন করেছেন
এখানে আনসার এর পিসি মোঃ রুবেল এপিসি মোঃ তারেক হাসান ভিডিপি মোঃ সাব্বির সহ আর অনেকেই দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে
এ সময় আনসার এর পিসি মোঃ রুবেল জানান যে
খুবই সুন্দর মনোরম পরিবেশে পূজা উদযাপিত হচ্ছে
এখন অব্দি কোন বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়নি আশা করতেছি যে কোন বিশৃংখলার সৃষ্টি হবেনা
কমিটির সভাপতি বিশ্বনাথ বর্মন ও সেক্রেটারি কিরল চন্দ্র জানান যে শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষেক্ষ প্রশাসনের ব্যাপক প্রস্তুতি রয়েছে। কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটবেনা বলে আশা করছি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার আহাম্মেদ জানান, উপজেলায় এ বছর ১০৯ টি পূজা মন্ডপে জাঁকজমকপূর্ণভাবে দুর্গাপূজা পালন করা হবে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে রয়েছে ব্যাপক প্রস্তুতি। প্রত্যেকটা মন্দিরে মনিটরিং এর ব্যবস্থা রয়েছে।