1. info@www.jayjaysomay.com : দৈনিক যায়যায় সময় :
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ১২:৪২ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ:
মির্জাপুরে নারীকে শ্লীলতহানি ও মারধরের মামলায় বাঁধন গ্রেফতার, পিস্তল ওসমান পলাতক মির্জাপুরে মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার বাবা নিয়ামতপুরে সদর ইউনিয়ন বিএনপির আয়োজনে উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত মধুপুর ৪ মাসের সন্তান বিক্রি করে মোবাইল ফোন কিনলেন মা, উদ্ধার করল পুলিশ গাজীপুরের কাশিমপুরে ব্যাটারি ফ্যাক্টরিতে দুর্ধর্ষ ডাকাতির ভূরুঙ্গামারীতে জামায়াতের সূধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত  আশুলিয়ায় ডিবি পরিচয়ে ব্যবসায়িকে তুলে নেয়ার চেষ্টা, যুবক আটক  কাঠালিয়ায় এসএসসি পরীক্ষার্থী বহিষ্কার, দুই শিক্ষককে অব্যাহতি নিয়ামতপুরে ফিলিস্তিনে যুদ্ধ বন্ধের আহ্বানে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ গাজীপুরের ড্রিম ল্যান্ড গেস্ট হাউসে পুলিশের অভিযানে ১৪ জন আটক

১৪ নভেম্বর হানাদার মুক্ত দিবস পালিত

ভূরুঙ্গামারি (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৬৪ বার পড়া হয়েছে

আজ বৃহস্পতিবার(১৪ নভেম্বর) ভূরুঙ্গামারী হানাদার মুক্ত দিবস। দেশের প্রথম হানাদার মুক্ত উপজেলা হলেও এখনো কোনো সরকারি স্বীকৃতি মেলেনি উত্তরের জেলা কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলার! ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে এই দিনে ভূরুঙ্গামারী উপজেলা পাক হানাদার বাহিনীর কবল থেক মুক্ত হয়।

১৯৭১ সালের নভেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে ভূরুঙ্গামারী আক্রমনের পরিকল্পনা করার পর ৬নং সেক্টর কমান্ডার এমকে বাশার, মিত্র বাহিনীর অধিনায়ক ব্রিগেডিয়ার জোসিসহ উর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তারা সাহেবগঞ্জ সাব-সেক্টরে যান। এসময় ভারতীয় ষষ্ঠ মাউন্টেন ডিভিশনের একটি ব্রিগেড এবং বিএসএফ’র কয়েকটি কোম্পানী সার্বিক সামরিক সজ্জায় সজ্জিত হয়ে ভূরুঙ্গামারীর দক্ষিণ দিক খোলা রেখে পূর্ব, পশ্চিম ও উত্তর দিক থেকে একযোগে আক্রমনের সিন্ধান্ত নেয়।

এরপর পরিকল্পনা মোতাবেক ১৩ নভেম্বর রাতে মুক্তিযোদ্ধা ও ভারতীয় বাহিনীর যৌথ নেতৃত্বে প্রবল আক্রমণ শুরু হয়।

অবশ্য এর একদিন আগে থেকেই মিত্র বাহিনী কামান ও মর্টারের গোলা বর্ষণসহ মিত্র বাহিনীর বিমান শত্রুদের ওপর গোলা বর্ষণ শুরু করে দেয়। ভোর হওয়ার আগেই অর্থাৎ ১৪ নভেম্বর পাকবাহিনীর গোলা বর্ষণ বন্ধ হয়ে যায়।

মুক্তিযোদ্ধা ও মিত্র বাহিনীর প্রবল আক্রমণে পাক সেনারা টিকতে না পেরে নাগেশ্বরী উপজেলার রায়গঞ্জ নামক স্থানে অবস্থান নেয়। ১৪ নভেম্বর ভোরে মুক্তিবাহিনী ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে ভূরুঙ্গামারী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় ও সিও (বর্তমান উপজেলা পরিষদ) অফিসের সামনে চলে আসে এবং বাংলাদেশের মানচিত্র খচিত পতাকা উত্তোলন করে।

স্বাধীনতা যুদ্ধে একজন পাক ক্যাপ্টেন (আতাউল্লা খান)-সহ ৪০-৫০ জন পাকিস্তানি সেনা নিহত হয়। আটক করা হয় ৩০-৪০ জন পাক সেনাকে এবং ভূরুঙ্গামারী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে একটি তালাবদ্ধ কক্ষ থেকে ১৬ জন নারীকে উদ্ধার করা হয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট